MAA TECHNICAL COMPUTER TRAINING CENTER: Online income

Explore of your Self-employment .................................................................................................................................. ( It is an Ideal Computer Training Center.)

Showing posts with label Online income. Show all posts
Showing posts with label Online income. Show all posts

Tuesday, November 28, 2017

ALEXA কি? SEO তে এর ব্যাবহার কতটুকু?

November 28, 2017 0
ALEXA কি? SEO তে এর ব্যাবহার কতটুকু?

Alexa কি তা হয়ত সবাই জানেন, তবুও বলি, alexa.com হল একটি ওয়েবসাইট, এর কাজ হল বিভিন্ন সাইটের ট্রাফিক সম্পর্কে হিসাব রাখা। এর মাধ্যমে আপনি সহজেই যে কোন সাইটের ট্রাফিক বা এর ভিজিটর সম্পর্কে জানতে পারবেন। এখন কথা হল আমি SEO তে এটা দিয়ে কি করব। হ্যাঁ, SEO তে এর ভুমিকা অনেক। আপনি যখন কোন সাইট লিখে এটাতে সার্চ দিবেন তখন এর সামগ্রিক অবস্থা আপনাকে দেখাবে, যেমন- এটি কোন দেশের সাইট, ওই দেশে এটার অবস্থান কত, এটার বিশ্বব্যাপী অবস্থান কত, এর টোটাল ব্যাকলিংক বা এর সাথে আর কয়টা সাইটের কানেকশন আছে তাও জানতে পারবেন। এর ফলে ওই সাইটের মালিক অন্য যে সকল সাইট থেকে তার সাইটের জন্য ব্যাক লিংক তৈরি করেছেন তা আপনি সহজেই জেনে যেতে পারবেন, এটি আপনার জন্য খুব দরকারি কেননা আপনি প্রবর্তিতে ওই সকল সাইট আপনার বা আপনার ক্লাইন্ট এর সাইটের ব্যাকলিংক তৈরির জন্য ব্যবহার করতে পারবেন। এভাবেই আলেক্সা আপনাকে SEO তে সাহায্য করবে।

Tuesday, July 11, 2017

SEO কী??

July 11, 2017
SEO কী??
পরম করুণাময় ও আসীম দয়ালু আল্লাহ্‌ এর নামে শুরু করছি। আমাদের SEO শেখার Program-এ আপনাদের স্বাগতম।

SEO কী??

SEO – (Search Engine Optimization)

নাম শুনে কি আন্দাজ করতে পারছেন? না পারলে আমি বলছি।

 আপনি যখন গুগল এ কোন কিছু লিখে সার্চ দেন তখন অবশ্যই সার্চ রেজাল্ট এ বিভিন্ন সাইট দেখতে পান। যেমন আপনি যদি health tips in bangla লিখে গুগল এ সার্চ দেন তাহলে প্রথমেই পাবেন banglahealth.evergreenbangla.com/  সাইট টি। কিভাবে এই সাইট টি গুগল এর প্রথম পেইজ এ এল? এটি সম্ভব হয়েছে শুধুমাত্র SEO(Search Engine Optimization) এর যথাযথ প্রয়োগের ফলে। এই কাজ টি একটু বুঝলে খুব ই সহজ। এর অনেক টেকনিক আছে।

Sunday, May 15, 2016

২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালাসহ প্রয়োজনীয় সকল তথ্য জেনে নিন এখান থেকে

May 15, 2016
২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালাসহ প্রয়োজনীয় সকল তথ্য জেনে নিন এখান থেকে

সরকারি-বেসরকারি কলেজে উচ্চ মাধ্যমিকের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। প্রকাশিত নীতিমালা অনুসারে ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন প্রক্রিয়া ২৬ মে থেকে শুরু হয়ে ০৯ জুন পর্যন্ত চলবে।
বিগত কয়েক বছরের মতো এবারও এসএসসির ফলের ভিত্তিতে কলেজে ভর্তি করা হবে। গতবারের মত এবারো এসএমএস এর পাশাপাশি অনলাইনেও অাবেদন করা যাবে তবে এবার ১০টি কলেজে শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন, প্রার্থীর একইসঙ্গে ১০টি কলেজের মেধাক্রম প্রকাশ করা হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি প্রক্রিয়ার বিস্তারিত তথ্য।

ইউটিউব থেকে পছন্দের ভিডিও ডাউনলোড করুন খুব সহজে

May 15, 2016
ইউটিউব থেকে পছন্দের ভিডিও ডাউনলোড করুন খুব সহজে












ইউটিউব ভিজিট করেনা এমন নেট ব্যবহারকারী নেই বললেই চলেআমরা প্রায় প্রতিনিয়ত ইউটিউবের দ্বারস্থ হয় কোন টিউটোরিয়াল, মুভি, নাটক, খেলাধুলা বা অন্যান্য যে কোন বিষয়ের ভিডিওর জন্য
কিন্তু অনলাইনে বসে কি আর কোন ভিডিও দেখে মন ভরেতখন মনে হয় যদি ভিডিওটি ডাউনলোড করে দেখতে পারতামহ্যা, আপনি চাইলে খুব সহজেই ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করতে পারেন আজ আমরা আলোচনা করবো এ বিষয়টি নিয়েই
 তো চলুন দেখে নেওয়া যাক কিভাবে ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করবেন

ব্লগিং, অনলাইনে উপার্জনের বহুমূখী উপায়

May 15, 2016
ব্লগিং, অনলাইনে উপার্জনের বহুমূখী উপায়

অনলাইনে উপার্জনের যতগুলো মাধ্যম রয়েছে তার মধ্যে ব্লগিং হচ্ছে সবচেয়ে স্থায়ী ও মজবুত মাধ্যম। ব্লগিং এর সাথে Google Adsense এর একটি বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে।
এজন্য যারা Google Adsense এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে চান তাদের ব্লগিং সম্পর্কে পরিস্কার ধারনা থাকা প্রয়োজন। প্রধানত: ব্লগিং সাইটের জন্যই Google  তার Adsense প্রোগ্রামটি চালু করেছে
একটি মানসন্মত ব্লগিং সাইটে যে কতভাবে উপার্জন হতে পারে-তা সত্যি কল্পনাতীত। Google Adsense এর মাধ্যমে, ইমেজ এডভার্টাইজিং এর মাধ্যমে।  প্রাইভেট এ্যাড এর মাধ্যমে, এ্যাফেলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে, এমন অনেক সাইট রয়েছে, যারা একটি Pr-1,2,3 সাইটে তাদের লিংক সংযোজনের বিনিময়ে অর্থ প্রদান করে। এ ধরনের বহুমূখী উপার্জনের রাস্তা খুলে যায় একটি মানসন্মত ব্লগিং সাইটের জন্য।
ব্লগিং কি?

Saturday, January 23, 2016

নতুন নিয়মে শিক্ষক নিয়োগ ফেব্রুয়ারিতে

January 23, 2016 0
নতুন নিয়মে শিক্ষক নিয়োগ ফেব্রুয়ারিতে
১৩তম শিক্ষক নিবন্ধননতুন নিয়মে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগ ফেব্রুয়ারিতে শুরু হতে পারে বলে শিক্ষা মন্ত্র্রণালয় ও বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে। তবে, এর আগে পত্রিকায় গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে বলে জানান কর্মকর্তারা।

গত বুধবার অনুষ্ঠিত এনটিআরসিএ-এর বোর্ড সভায় শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরুর বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত হয়েছে। এবার মন্ত্রণালয় থেকে চূড়ান্ত দিকনির্দেশনার অপেক্ষা।

জানতে চাইলে এনটিআরসিএ-এর পরিচালক তাহসিনুর রহমান দৈনিকশিক্ষাডটকমকে বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের পরিপত্র অনুসারে নতুন পদ্ধতিতে শিক্ষক নিয়োগ দিতে গেলে প্রায় এক বছর সময় লেগে যাবে। এই সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় শিক্ষকের অভাবে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া বিঘ্নিত হতে পারে। তাই অন্তর্বর্তীকালীন নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।’ তিনি জানান, নিয়োগ প্রক্রিয়া আগামী মাসে শুরু করার লক্ষ্যে কাজ চলছে।

প্রতিদিন দৈনিকশিক্ষার শত শত পাঠক নতুন পদ্ধতিতে নিয়োগ কবে শুরু হবে তা জানতে চান। এ প্রেক্ষিতে এনটিআরসিএ ও মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে অন্তবর্তীকালীন নিয়োগের বিষয়টি চিন্তাভাবনা শুরু করেন।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, দেশে বর্তমানে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ২৮ হাজার ৩৮৩টি। এর বাইরেও কয়েক হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। এসব প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৪০ হাজার শিক্ষকের পদ খালি রয়েছে।

নতুন নিয়মে শিক্ষক নিয়োগ এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছাড়াও সব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব চৌধুরী মুফাদ আহমদ।

মুফাদ আহমদ বলেন, নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিস্তারিত নিয়মকানুন জানিয়ে এনটিআরসিএ-এর পক্ষ থেকে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। তার আগে কোনো নিয়োগ দেওয়া হলে তা বৈধ হবে না। তবে কোনো প্রতিষ্ঠান গত বছরের ২২ অক্টোবরের আগে নিয়োগের সার্কুলার দিয়ে থাকলে তারা এখন নিয়োগ সম্পন্ন করতে পারবে।

এ পর্যন্ত ১২টি নিবন্ধন পরীক্ষার মাধ্যমে ছয় লাখ প্রার্থী শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেও তাদের মধ্যে ৬৪ হাজার ৩২২ জন শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। নতুন নিয়ম অনুসারে নিবন্ধন সনদের মেয়াদ তিন বছর করা হয়েছে।

এনটিআরসিএ উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মেধাতালিকা তৈরির ঘোষণা দিয়েও তা প্রকাশ না করায় প্রতিদিন দৈনিকশিক্ষার লাখ লাখ পাঠক জানতে চাচ্ছেন। এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে গতকাল শনিবার এনটিআরসিএর দুজন কর্মকর্তা কোনও জবাব দেননি।

গত ৩০ ডিসেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় এক পরিপত্রের মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের অনুসরণীয় পদ্ধতি প্রকাশ করে। একই সঙ্গে শিক্ষকদের সব শূন্যপদে নিয়োগ কার্যক্রমের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছিল তা প্রত্যাহার করা হয়। গত ১১ নভেম্বর এক পরিপত্রের মাধ্যমে সরকার ২২ অক্টোবর থেকে শিক্ষকদের সব শূন্যপদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করে।

এর আগে সরকার গত ২২ অক্টোবর বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ আইন সংশোধনের গেজেট প্রকাশ করে। একই সঙ্গে এনটিআরসিএ-কে সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) আদলে ‘বেসরকারি শিক্ষক নির্বাচন কমিশন’-এ রূপান্তরিত করার ঘোষণা দেওয়া হয়।

গত ডিসেম্বরে নতুন যে পরিপত্র জারি করা হয়েছে তাতে শিক্ষক নিয়োগের নতুন পদ্ধতি কেবল প্রবেশ পর্যায় (এন্ট্রি লেভেল) তথা স্কুল পর্যায়ে সহকারী শিক্ষক আর কলেজ পর্যায়ে প্রভাষকদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য করা হয়েছে। ফলে প্রধান শিক্ষক, সহকারী প্রধান শিক্ষক কিংবা অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ ইত্যাদি পদে নিয়োগের ক্ষমতা ম্যানেজিং কমিটি/গভর্নিং বডির হাতে ফিরে গেছে।

জানা গেছে, নতুন নিয়ম অনুসারে প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ শিক্ষকদের নিয়োগযোগ্য পদের একটি চাহিদাপত্র উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে পাঠাবে। এই শিক্ষা কর্মকর্তা তাঁর এলাকার সব প্রতিষ্ঠানের চাহিদা একীভূত করে প্রতিবছর ৩১ অক্টোবরের মধ্যে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে পাঠাবেন। জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা সব চাহিদা একীভূত করে এনটিআরসিএ-তে পাঠাবেন। এনটিআরসিএ এই চাহিদার বিপরীতে পরীক্ষা নিয়ে পদ/বিষয়ভিত্তিক জাতীয়-বিভাগ-জেলা-উপজেলা/থানাওয়ারি মেধাক্রম প্রণয়ন করে ফলাফল ঘোষণা করবে।

এদিকে নতুন নিয়ম চালুর জন্য প্রজ্ঞাপন জারির পর প্রধানশিক্ষক, সহকারি প্রধান শিক্ষক ও অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ ও ‍সুপার নিয়োগের হিড়িক পড়ে গেছে।

অনেক প্রতিষ্ঠান স্থানীয় ভুইফোঁড় পত্রিকায় ব্যাকডেটে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে নিয়োগ নিচ্ছেন বলে দৈনিকশিক্ষার পাঠকরা জানিয়েছেন।

সূত্র: দৈনিক শিক্ষা

Friday, January 8, 2016

৩৬ তম বিসিএস পরিক্ষার প্রশ্ন ও সমাধানঃকম্পিউটার

January 08, 2016 0
৩৬ তম বিসিএস পরিক্ষার প্রশ্ন ও সমাধানঃকম্পিউটার

 

কম্পিউটারের‬ প্রশ্নের সমাধানঃ

১. নিচের কোন মেমোরীটি Non-volatile? উঃ ROM
২. নিচের কোনটি 3G Language নয়? Java
৩. নিচের কোন উক্তিটি সঠিক? ১ কিলোবাইট=১০২৪ বাইট
৪. Wi-fi কোন স্ট্যান্ডার্ড-এর উপর ভিত্তি করে কাজ করে? IEEE 802.11
৫. নিচের কোনটিতে সাধারণত ইনফ্রারেড ডিভাইস ব্যবহার করা হয়? WAN
৬. (1011)2+(0101)2=? (11000)2
৭. Wi-MAX এর পূর্ণরূপ কি? Worldwide Interoperability for Microwave Access
৮. Boolean Algebra-এর নিচের কোনটি সঠিক? ক. A+A=1
৯. 8086 কত বিটের মাইক্রো প্রসেসর 16
১০. Mobile Phone-এর কোনটি input device নয়? Power Supply
১১. নিচের কোনটি ডাটাভেজ Language? Oracle
১২. Linkedin এর ক্ষেত্রে কোনটি সঠিক? উপরের সবগুলো
১৩. কমিউনিকেশন সিস্টেমে গেটওয়ে কি কাজে ব্যবহার হয়? দুই বা তার অধিক ভিন্ন ধরনের নেটওয়ার্ক ডিভাইস সংযুক্ত করার কাজে

১৪. নিচের কোনটি কম্পিউটারের প্রাইমারী মেমোরী? RAM
১৫. Plotter কোন ধরনের ডিভাইস? আউটপুট

ছবি তুলে অনলাইনে আয় করুন খুব সহজেই

January 08, 2016 0
ছবি তুলে অনলাইনে আয় করুন খুব সহজেই
কিভাবে অনলাইনে ছবি তুলে  আয় করবেন হ্যা আপনার তোলা ছবির মাধ্যমে আপনি বেশ কিছু পরিমান অর্থ উপার্জন করতে  পারেন । আপনি যদি একজন ফটোগ্রাফার বা চিত্রগ্রাহক হয়ে থাকেন তবে আপনার  তোলা আকর্ষনীয় ছবিগুলো অনলাইনে বিক্রি করতে পারেন বা কোথাও আপ্লোড করে আয়  করতে পারেন এমন কি আপনার সাইটে পাব্লিস করেও গুগল এডসেন্স-এর সাহায্যে আয়  করতে পারেন। তাহলে চলুন দেখা যাক কিভাবে ছবি তুলে আয় করা যায়ঃ ফটোগ্রাফি থেকে ইন্টারনেটে আয় ছবি তুলে আয় করার উপায় আপনার ফটোগ্রাফির শখ ব্যবহার করে ইন্টারনেট থেকে আয় করা খুব কঠিন নয়।  এমনকি একে পেশার বিকল্প হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। অনেকেই সেটা করেন।  অনলাইনের অনেক ডিজাইনার্‌রা তাদের প্রজেক্টের জন্যে অনেক ছবি খুঁজে থাকেন  বা বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন থেকে শুরু করে শিল্প মুল্যের কারনেও মানুষ ছবি  কেনেন। আপনি তাদের নিকট আপনার ছবিগুলো বিক্রি করতে পারেন । ইন্টারনেটে ছবি  বিক্রির সেবা দেয়ার জন্য রয়েছে বেশ কিছু ওয়েব সাইট । তাদের গ্যালারীতে  আপনার ছবি জমা দিতে পারেন। বিক্রি হলে আপনি টাকা পাবেন। আপনি নিজেই নিজের ওয়েবসাইট থেকে ছবি বিক্রি করতে পারেন। ছবি বিক্রি করার  নিয়ম হচ্ছে যত ভাল ছবি তত বেশি টাকা। কিংবা বিপরীতভাবে, আপনার ছবির মান  এমন হতে হবে যা মানুষ টাকা দিয়ে কিনতে আগ্রহি হবেন। তবে এজন্য প্রয়োজন  উচুমানের ক্যামেরা, ফটোগ্রাফি বিষয়ে জ্ঞান এবং ছবি উঠানোর আগ্রহ। ছবি তুলে আয় করতে সাহায্য করে এমন কিছু সাইটের মাঝে উল্লেখযোগ্য হলঃ http://www.istockphoto.com/ 
http://www.gettyimages.com/ 
http://www.jupiterimages.com/
 http://www.fotolia.com/  ব্লগ থেকে আয় আপনি ছবি উঠাতে ভালবাসেন কিন্তু ততটা দক্ষ নন তাই হয়ত ভাবছেন যে ছবি তুলে  আয় আপনার পক্ষে সম্ভব না ।”না” চাইলে আপনিও ছবি তুলে আয় করতে পারবেন ।  এক্ষেত্রে আপনার জন্য আগের পদ্ধতি কার্যকর নয়।আপনাকে ছবি তুলে আয় করার জন্য  ছবি বিক্রি করা প্রয়োজন নেই, বিনামুল্যের ব্লগ তৈরী করে সেখানে ছবিগুলি  রাখুন। ছবির পরিমান যত বেশি ভিজিটর তত বেশি পাওয়ার সম্ভাবনা। আপনার আয়  সরাসরি ছবি থেকে আসবে না, আসবে ভিজিটর থেকে। ব্লগে গুগলের এডসেন্স, ফাষ্ট ২  আর্ন কিংবা এধরনের বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কের বিজ্ঞাপন রাখুন। ভিজিটর যত  বাড়বে আয় তত বাড়বে। ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফার ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলিতে আপনার জন্য বিশেষ  আয় অপেক্ষা করছে, ছবি তুলে আয় করার অন্যতম একটা উপায় হচ্ছে ফ্রিল্যান্স  ফটোগ্রাফার । যদি লক্ষ্য করে দেখে থাকেন তাহলে হয়ত চোখে পড়েছে সেখানে ছবি  ওঠানোর কাজ রয়েছে। কারো বিশেষ বিষয়ে ছবি উঠানো প্রয়োজন, আপনি  ফ্রিল্যান্সা ফটোগ্রাফার হিসেবে সেই ছবি উঠিয়ে দিতে পারেন। ছবি হোস্টিং সাথে টাকা আয় করুন ।  আপনার তোলা ছবি বিভিন্ন ওয়েবসাইটে হোস্টিং করে (আপ্লোড করে ) বেশ টাকা আয়  করতে পারেন ।  http://www.imageporter.com/
 http://www.shutterstock.com 
 এমন বেশ কিছু সাইট আছে যার মাঝে সাটার স্টোক বেশ ভাল ও পরীক্ষিত । এছাড়া  ছবি তুলে আয় করার আরো একটা সাইট হল ইমেজ পর্টার । আপনার একটি ছবির প্রতি  ১০০০ ভিসিটের জন্যে ২.৬০ ডলার পর্যন্ত পে করে থাকে। আবার আপনি কাউকে রেফার  করলে তার আয়ের ১০% আপনার একাউন্টে জমা হবে। তবে এই সাইটে মাঝে মাঝে এডান্ট  এড থাকে। প্রতিযোগিতা জিতে আয় ফটোবাকেট হল এমন একটা সাইট যেখানে বিনামুল্যে ছবি এবং ভিডিও রাখা যায়  অন্যদের সাথে শেয়ার করার জন্য। সবসময়ই ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা  রয়েছে যেখানে অংশ নিয়ে পুরস্কার পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। তাই ছবি তুলে আয় করাটা  বেশ মজারই বটে। এখানে উল্লেখ করা হয়েছে ইন্টারনেট ব্যবহার করে ফটোগ্রাফি বা ছবি তুলে আয়  এর কথা। এর বাইরে স্থানিয়ভাবেও ছবি তুলে আয় করার সুযোগ তো রয়েছেই। কারো  প্রয়োজনে ছবি উঠানো থেকে শুরু করে ফটোগ্রাফিক ষ্টুডিও, সব ধরনের আয়ের  জন্যই ফটোগ্রাফি আপনার একটি বিষয় হতে পারে।



Read more at: http://bhinno.com/archives/9687
January 08, 2016 0

২০১৫ সালের অনার্স – ১ম বর্ষ পরীক্ষার সময়সূচী সংশ্লিষ্ট সকলকে জানানো যাচ্ছে যে, ২০১৪-২০১৫ শিক্ষাবর্ষের নিয়মিত এবং ২০১৩-২০১৪ শিক্ষাবর্ষের অনিয়মিত ও মানোন্নয়ন পরীক্ষার্থীদের ২০১৫ সালের অনার্স -১ম বর্ষ পরীক্ষা নিম্নলিখিত তারিখ ও সময়সূচী অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হবে। কোন কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পরীক্ষার এ সময়সূচী পরিবর্তন করতে পারবে।


 

Sunday, January 3, 2016

সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার জন্য সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-২০১৪ এর চূড়ান্ত ফলাফল

January 03, 2016 0
সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার জন্য সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-২০১৪ এর চূড়ান্ত ফলাফল

Thursday, October 8, 2015

অনলাইন নিয়ন্ত্রণে নীতিমালা আসছে!

October 08, 2015 0
অনলাইন নিয়ন্ত্রণে নীতিমালা আসছে!

সম্প্রচার নীতিমালার সঙ্গে মিল রেখে অনলাইন গণমাধ্যমের জন্যও বেশ কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করতে যাচ্ছে সরকার। অনলাইন গণমাধ্যমের জন্য তৈরি খসড়া নীতিমালাতেও সশস্ত্র বাহিনী এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত কোনো বাহিনীর প্রতি কটাক্ষ বা অবমাননাকর তথ্যের প্রচার নিষিদ্ধ হচ্ছে। অপরাধীদের দণ্ড দিতে পারেন এমন সরকারি কর্মকর্তাদের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করার মতো তথ্য-উপাত্তও প্রকাশ করা যাবে না। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে কোনো বিদ্রোহ, নৈরাজ্য এবং হিংসাত্মক ঘটনা প্রদর্শন করে এমন তথ্য-উপাত্ত প্রচার করা যাবে না।
এ রকম বিভিন্ন ধরনের বিধিনিষেধ আরোপ করে ‘জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা-২০১৪’-এর খসড়া তৈরি করা হয়েছে। যার আওতায় প্রতিটি অনলাইন মাধ্যমকে সরকারের কাছ থেকে লাইসেন্স নিতে হবে। আর অনলাইন গণমাধ্যমের কার্যক্রম দেখভালের জন্য একটি কমিশন গঠন করা হবে। তবে সম্প্রচার নীতিমালার মতো এখানেও শাস্তির ক্ষমতা রাখা হয়েছে সরকারের হাতে। এই কমিশনও কত দিনের মধ্যে হবে। তার সুনির্দিষ্ট সময় উল্লেখ নেই।
একই সঙ্গে এই নীতিমালায় বলা হয়েছে যে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে এমন ধরনের সামরিক বা সরকারি গোপন তথ্য ফাঁস করা যাবে না। কোনো ব্যক্তির ব্যক্তিগত গোপনীয়তা বা মর্যাদাহানিকর তথ্যও প্রচার করা যাবে না। অসংগতিপূর্ণ ও বিভ্রান্তিমূলক তথ্য বা উপাত্ত প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না। এ রকম বিভিন্ন ধরনের বিধিনিষেধ আরোপের পাশাপাশি অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালার খসড়ায় সরকার অনুমোদিত জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানের তথ্য-উপাত্ত প্রচারের বাধ্যবাধকতা আরোপ করারও প্রস্তাব এতে রয়েছে।
তথ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সম্প্রচার নীতিমালা নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হওয়ায় এ নিয়ে কিছুটা ধীর গতিতে চলছেন তাঁরা। তবে শিগগিরই সভা করে পরবর্তী কার্যক্রম শুরু করা হবে। জানতে চাইলে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু গত রোববার (১০ আগস্ট ২০১৪)রাতে প্রথম আলোকে জানান, খসড়া জমা দেওয়া হয়েছে। তবে তাতে কী আছে তা এখনো তিনি দেখেননি। এ নিয়ে কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে।
তথ্য মন্ত্রণালয়ের সূত্রমতে, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন বিগত মহাজোট সরকারের সময়ই এই উদ্যোগটি শুরু হয়েছিল। তখন একটি প্রাথমিক খসড়া হলেও সেটি বাতিল করে প্রধান তথ্য কর্মকর্তার নেতৃত্বে ১৩ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। খসড়া প্রণয়নের জন্য আবার তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ মোস্তাফা জব্বারের নেতৃত্বে একটি উপকমিটি গঠন করা হয়। সেই উপকমিটি আলাপ-আলোচনা করে খসড়াটি করেছে। সেটি সম্প্রতি মূল কমিটির সদস্যদের কাছেও দেওয়া হয়েছে।
তবে মূল কমিটির প্রধান ও প্রধান তথ্য কর্মকর্তা তছির আহমেদ গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁরা এখনো খসড়াটি পাননি। নীতিমালা অনুযায়ী সব অনলাইন গণমাধ্যমকে সরকারের কাছ থেকে লাইসেন্স নিতে ফি দিতে হবে। অবশ্য এই ফির পরিমাণ বেশি নয়। বিদ্যমান অনলাইন গণমাধ্যমগুলো শর্ত পূরণ সাপেক্ষে লাইসেন্সে পাবে। লাইসেন্স পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারি বিজ্ঞাপনসহ সরকারের সব সুযোগ-সুবিধা পাবে।
খসড়া অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, চেতনা, রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আদর্শ ও নীতিমালা সমুন্নত রাখতে হবে। সব প্রকারের তথ্য-উপাত্তে উভয় পক্ষের যুক্তিগুলো যথাযথভাবে উপস্থাপনের সুযোগ থাকতে হবে।
কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের অনুকূলে এমন ধরনের প্রচারণা যা বাংলাদেশ ও সংশ্লিষ্ট দেশের মধ্যে বিরোধের কোনো একটি বিষয়কে প্রভাবিত করতে পারে কিংবা বন্ধুভাবাপন্ন বিদেশি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে এমন ধরনের প্রচারণা যার ফলে সেই রাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে সুসম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা সৃষ্টি হতে পারে এমন তথ্য-উপাত্ত প্রচার ও প্রকাশ করা যাবে না।
সব ধর্মীয় অনুভূতির প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধা প্রদর্শন করতে হবে। উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড বিশেষ করে স্বেচ্ছাভিত্তিক কাজের উদ্বুদ্ধকরণ এবং এই লক্ষ্য বাস্তবায়নে তথ্য-উপাত্ত প্রচারে যথাসমম্ভব সচিত্র প্রতিবেদন উপস্থাপন করতে হবে। কৃষি ও শিল্পক্ষেত্রে উৎপাদন বৃদ্ধি এবং দেশকে স্বনির্ভর করে গড়ে তোলার আন্দোলনে জনসাধারণকে অনুপ্রাণিত করতে হবে।
অনলাইন গণমাধ্যমে শিশু বা নারীর প্রতি সহিংসতা, অসমূলক আচরণ বা হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডকে উদ্বুদ্ধ করে এমন অনুষ্ঠান প্রচার করা যাবে না। অপরাধীদের কার্যকলাপের কৌশল প্রদর্শন করা যাবে না। প্রত্যেক অনলাইন গণমাধ্যমের সুনির্দিষ্ট কর্তব্য ও সম্পাদকীয় নীতিমালা থাকতে হবে।
জাতীয় আদর্শ বা উদ্দেশ্যের প্রতি কোনো প্রকার ব্যঙ্গ বা বিদ্রূপ, বাংলাদেশের জনগণের প্রতি অবমাননা বা ব্যঙ্গ কিংবা বাংলাদেশের জনগণের জাতীয় চরিত্রের প্রতি কটাক্ষ বা স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অখণ্ডতা বা সংহতি ক্ষুণ্ন হতে পারে এমন তথ্য-উপাত্ত প্রচার করা যাবে না। বিচ্ছিন্নতা বা অসন্তোষ সৃষ্টির লক্ষ্যে জাতি বা শ্রেণিবিদ্বেষ প্রচার এবং কোনো ধর্মের প্রতি বিদ্রূপ, অবমাননা বা আক্রমণ, বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায়, বর্ণ বা মতাবলম্বীদের মধ্যে বিদ্বেষ বা বিভেদ সৃষ্টি করে এমন তথ্য প্রচার করা যাবে না।

বিজ্ঞাপনে বিধিনিষেধ: অনলাইন গণমাধ্যমে প্রচারিত, প্রকাশিত বা সম্প্রচারিত বিজ্ঞাপনের ভাষা, দৃশ্য কিংবা নির্দেশনা কোনো ধর্মীয় বা রাজনৈতিক অনুভূতির প্রতি পীড়াদায়ক হতে পারবে না। ধর্মীয় অনুভূতিকে ব্যবহারের মাধ্যমে পণ্যের বাণিজ্যক উদ্দেশ্য হাসিলের লক্ষ্যে মসজিদ, মন্দির, গির্জা ইত্যাদি স্থানের ধর্মীয় স্থিরচিত্র কিংবা চলমান চিত্র উপস্থাপন করা যাবে না।
অনলাইন গণমাধ্যমে বন্ধু রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে মতবিরোধ সৃষ্টি করতে পারে এমন বিজ্ঞাপন প্রচার করা যাবে না। বিভিন্ন ধর্ম বা মতাবলম্বীদের মধ্যে বিদ্বেষ বা বিভেদ সৃষ্টি করতে পারে এমন বিজ্ঞাপন প্রচার করা যাবে না।
সম্প্রচার নীতিমালার মতো অনলাইন গণমাধ্যমেও প্রচারিত বিজ্ঞাপনে পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণ সনদপত্র উপস্থাপন করতে হবে। এ ছাড়া বিজ্ঞাপনে রাষ্ট্রীয়ভাবে সংরক্ষিত গুরুত্বপূর্ণ ভবন, স্থাপনা, কার্যালয় যেমন জাতীয় সংসদ ভবন, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, আদালত ও আদালতের কার্যক্রম, সেনাবাহিনী এলাকা, শহীদ মিনার, জাতীয় স্মৃতিসৌধ প্রদর্শন করা যাবে না।
অনলাইন কমিশন: খসড় নীতিমালা অনুযায়ী একটি অনলাইন গণমাধ্যম কমিশন গঠন করা হবে। এই কমিশন হবে একটি সংবিধিবদ্ধ সংস্থা। একজন চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে প্রয়োজনীয়সংখ্যক সদস্য নিয়ে এই কমিশন গঠন করা হবে। সম্প্রচার কমিশনের মতো এখানেও অনুসন্ধান কমিটির মাধ্যমে চেয়ারম্যান সদস্যদের নির্বাচন করার কথা বলা হয়েছে। অনলাইন গণমাধ্যম কমিশনের জারি করা নিয়মাবলি যথাযথভাবে প্রতিপালিত হচ্ছে কি না, তা তদারকি করবে। কমিশনের কাছে কোনো অনলাইন প্রতিষ্ঠানের সংবাদ প্রচারে নীতিমালার পরিপন্থী মনে হলে ওই প্রতিষ্ঠানকে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দিতে পারবে এবং এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন সরকারে কাছে পেশ করবে। এই কমিশন নীতিমালা পরিপন্থী বিষয়ের জন্য ওই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করবে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে সরকার আইন বা বিধি দ্বারা নির্ধারিত শাস্তির বিধান করবে।
গত সোমবার মন্ত্রিসভার সভায় সম্প্রচার নীতিমালা অনুমোদন করে এবং ৭ আগস্ট এ নীতিমালার গেজেট প্রকাশ করা হয়। এর আগে সম্প্রতি পত্রিকার প্রকাশনা বাতিলের ক্ষমতা সন্নিবেশিত করে দ্য প্রিন্টিং প্রেসেস অ্যান্ড পাবলিকেশনস (ডিক্লারেশন অ্যান্ড রেজিস্ট্রেশন) অ্যাক্ট, ১৯৭৩ সংশোধনেরও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। এতে পত্রিকার প্রকাশনা বাতিলের ক্ষমতা জেলা প্রশাসককে দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়।
অনুসন্ধানে জানা যায়, ভারতে পত্রিকা, অনলাইন, টিভি এবং রেডিওর জন্য একটি অভিন্ন সম্প্রচার নীতিমালা রয়েছে। অন্যদিকে, পাকিস্তানের একাধিক জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক এ প্রতিবেদককে জানান যে সে দেশে পত্রিকা এবং অনলাইনের জন্য একটি নীতিমালা এবং টিভি ও রেডিওর জন্য আরেকটি নীতিমালা রয়েছে।

Thursday, October 1, 2015

২২ জেলায় প্রাথমিকে নিয়োগ পরীক্ষা ১৬ অক্টোবর

October 01, 2015 0
২২ জেলায় প্রাথমিকে নিয়োগ পরীক্ষা ১৬ অক্টোবর
ঢাকা: সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার জন্য সৃষ্ট সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ-২০১৪ এর লিখিত পরীক্ষা আগামী ১৬ অক্টোবর শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে ১১টা ২০ মিনিট পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। এ পরীক্ষা দেশের ২২ জেলায় একযোগে অনুষ্ঠিত হবে। মোট ৩ লাখ ৪৩ হাজার ২৫৭ জন পরীক্ষায় অংশ নেয়ার কথা রয়েছে এবং পরীক্ষাকেন্দ্রের সংখ্যা ৪৪৭টি।
যেসব জেলায় পরীক্ষাগুলো হবে সেগুলো হলো হচ্ছে- চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নাটোর, কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, সাতক্ষীরা, খুলনা, জামালপুর, নেত্রকোনা, নরসিংদী, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, চাঁদপুর, নোয়াখালী, পটুয়াখালী, সুনামগঞ্জ, সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, ঠাকুরগাঁও, নীলফামারী ও লালমনিরহাট।
আগামী ২ অক্টোবর থেকে প্রার্থীদের মোবাইলে এ সংক্রান্ত এসএমএস পাঠানো হবে এবং আগামী ৩ অক্টোবর থেকে প্রার্থীরা স্ব-স্ব প্রবেশপত্র ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে সংগ্রহ করতে পারবেন।

পরীক্ষার্থীরা প্রবেশপত্র ছাড়া পরীক্ষা কেন্দ্রে কোনো প্রকার বই, উত্তরপত্র, নোট বা অন্য কোনো কাগজপত্র, ক্যালকুলেটর, মোবাইল ফোন ও ভ্যানেটি ব্যাগ, পার্স, ইলেকট্রনিক্স ঘড়ি বা যেকোনো ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ইত্যাদি সঙ্গে রাখতে দেয়া যাবে না। যদি কোনো পরীক্ষার্থী উল্লিখিত দ্রব্যাদি সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করে তাকে তাৎক্ষণিক বহিষ্কার করা হবে।
উল্লেখিত জেলার প্রার্থীরা অনলাইনে http://dpe.teletalk.com.bd এ ওয়েবসাইট থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন। ওএমআর শিট পূরণের নির্দেশনাবলী এবং পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য ওয়েবসাইট www.dpe.gov.bd এ পাওয়া যাবে।
এছাড়া অন্য জেলাগুলোর পরীক্ষা পরবর্তীতে অনুষ্ঠিত হবে এবং তারিখ, সময় ও যাবতীয় তথ্য যথা সময়ে জানিয়ে দেয়া হবে।

Wednesday, September 16, 2015

অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং/আউটসোর্সিং কি?

September 16, 2015 0
অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং/আউটসোর্সিং কি?
>> অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং/আউটসোর্সিং কি?
বর্তমানে বাংলাদেশের আইটি সেক্টরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও আলোচিত বিষয় হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে বিলিয়ন ডলারের একটি আইটি বাজার।

যেখানে উন্নত দেশগুলো কাজের মূল্য কমানোর জন্য আউটসোর্সিং করে থাকে। ফ্রিল্যান্সিং কাজের মধ্যে রয়েছে, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, এসইও, এনিমেশন, ভিডিও এডিটিং, প্রোগ্রামিং এমনকি ডাটা এন্ট্রির মত সাধারণ কাজ।
মূলতঃ ইচ্ছামত যে কোন সময়, যে কোন স্থানে বসে কাজ করার সুবিধা থাকায় যে কেও আউটসোর্সিং করে আয় করতে পারে। একজন ছাত্র তার পড়াশোনার পাশাপাশি, একজন চাকুরিজীবি তার চাকুরির পাশাপাশি, এমনকি একজন গৃহিনীও ফ্রিল্যান্সিং করে প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারে।

ফ্রিল্যান্সিং সার্ভিস দেয়ার জন্য অনেক নির্ভরযোগ্য সাইট রয়েছে। যাদেরকে ফ্রিল্যান্সিং-মার্কেটপ্লেস বলা হয়। এসব সাইটে যারা কাজ জমা দেয়, তাদেরকে বলা হয় বায়ার এবং যারা কাজটি করে দেয় তাদেরকে বলে Freelancer. একটি কাজের জন্য অনেক ফ্রিল্যান্সার bid বা আবেদন করে। কাজটি কে কত ডলারে করতে পারবে তা উল্লেখ করে। এদের মধ্যে হতে ক্লায়েন্ট এক বা একাধিক ফ্রিল্যান্সারকে নির্বাচিত করেন। সাধারণত পূর্ব কাজের অভিজ্ঞতা, টাকার পরিমাণ, পূর্ববর্তী কাজের sample কাজ পেতে সাহায্য করে।
>> অনলাইন মার্কেটপ্লেসসমূহের নাম
বিশ্বের সর্ববৃহৎ আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেসগুলো হচ্ছে
১. আপওয়ার্ক.কম (ওডেস্ক)
২. ইল্যান্স.কম
৩. ফাইভার.কম
৪. গ্রাফিকরিভার.নেট
৫. থিমফরেষ্ট.নেট
৬. পিপলপারআওয়ার.কম
৭. ফ্রিল্যান্সার.কম

>> নুতনরা কোন মার্কেটপ্লেসে দ্রুত কাজ পাবেন?
আপওয়ার্ক (ওডেস্ক) সবচেয়ে বড় প্লাটফর্ম সহজে কাজ পাওয়ার জন্য, কারণ প্রতি মূহুর্তে এ সাইটে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বায়াররা কাজ পোষ্ট করছে। চমৎকার একটি প্রোফাইল ও বিশেষ কাজের দক্ষতা থাকলে নুতনরা সহজে এ সাইটে কাজ করে উপার্জন করতে পারেন। এছাড়া, ফাইভার একটি ভিন্নধারার বিখ্যাত জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সাইট যেখানে নুতনরা সহজে ও দ্রুত কাজ পেতে পারেন।

>> পেমেন্ট পদ্ধতি
পেওনিয়ার ডেবিট মাষ্টার কার্ড, ব্যাংকওয়্যার ট্রান্সফার, মানিবুকার্স ইত্যাদি বিভিন্ন মাধ্যমে খুব সহজেই উপার্জিত অর্থ বাংলাদেশে নিয়ে আসা যায়।


>> নুতনরা কি শিখলে দ্রুত আয় করতে পারবেন (স্টেপ বাই স্টেপ গাইডলাইন)

আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেসে নুতন ফ্রিল্যান্সাররা অনেক সময় দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে যান কিভাবে শুরু করবেন, কোন কাজ শিখলে দ্রুত আয় করতে পারবেন ইত্যাদি বিষয়। নুতনদের জন্য সহজেই যেসব কাজ পাওয়া যায় তা হচ্ছে-ডাটা এন্ট্রি (ওয়ার্ড/এক্সেলে), গ্রাফিক্স ডিজাইন (ফটো এডিটিং), এসইও, ইমেইল মার্কেটিং, স্যোসাল মিডিয়া মার্কেটিং, ওয়েব সাইটে ডাটা/ইমেজ পোষ্টিং ইত্যাদি।

Tuesday, September 1, 2015

আপনি কি ওয়েব ডেভেলপার হতে চান? জেনে নিন অনলাইনে এর চাহিদা, শেখার উপায়সহ বিস্তারিত গাইডলাইন

September 01, 2015 0
আপনি কি ওয়েব ডেভেলপার হতে চান? জেনে নিন অনলাইনে এর চাহিদা, শেখার উপায়সহ বিস্তারিত গাইডলাইন
সুপ্রিয় পাঠকবৃন্দ আসসালামুআলাইকুম। প্রতিনিয়তই প্রচুর সংখ্যক ওয়েবসাইট অনলাইনে যুক্ত হচ্ছে কিন্তু সে তুলনায় ওয়েব প্রোগ্রামিং/ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কিত কাজ জানা লোক সে হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে না।
তাই আপনি যদি ওয়েব প্রোগ্রামিং/ডেভেলপমেন্ট এর কাজ শিখেন তবে আপনার ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নিতে চান তবে আপনি খুব সহজেই কিছু নির্দিষ্ট গাইডলাইন অনুসরন করলে সফল হতে পারবেন। কারন সাম্প্রতিক সময়ের এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস আপওয়ার্ক(ওডেস্ক) ও ইল্যান্সে সবচেয়ে বেশি ওয়েব প্রোগ্রামিং/ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কিত কাজের চাহিদা রয়েছে। তবে এক্ষেত্রে একটি মজার বিষয় হচ্ছে যে সবচাইতে বেশি ওয়েব প্রোগ্রামিং সম্পর্কিত কাজের চাহিদা থাকলেও সারাবিশ্বে ওয়েব প্রোগ্রামিং/ডেভেলপমেন্ট জানা লোক গ্রাফিক ডিজাইনার কিংবা এসইও জানা লোকেদের তুলনায় অনেক কম। তাই এ কাজে আপনার সফল হওয়ার সম্ভাবনা সবচাইতে বেশি। এর সত্যতা যাচাই এর জন্য একটু লক্ষ্য করলে আপনি দেখতে  পাবেন যে একটা এসইও সম্পর্কিত জব কিংবা গ্রাফিকস ডিজাইন সম্পর্কিত কাজের জন্য যতগুলো আবেদন জমা পড়ে ওয়েব প্রোগ্রামিং সম্পর্কিত কাজের জন্য তার তুলনায় আবেদন জমা পড়ে অনেক কম। অর্থাৎ এখানে আপনি অন্যান্য প্রফেশনালদের কাছ থেকে একটু বেশি এগিয়ে থাকবেন।

ওয়েব ডেভেলোপার হতে হলে আপনাকে  কি কি কাজ করতে হবে?
আমরা জানি যে কোন ডেভেলোপিং কাজের জন্য প্রথম যে গুনটি আপনার মধ্যে থাকতে হবে তা হলো প্রচুর ধৈয্য শক্তি অর্থাৎ প্ররিশ্রম করার মানসিকতা। আমরা আমাদের উজ্জল ভবিষ্যত এর জন্য স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার জন্য আমাদের জীবনের ২০-২৫ বছর অতিবাহিত করে দেই, তাহলে কি আমরা আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে  ৬০-৭০ হাজার টাকা আয়ের জন্য ১ থেকে ১.৫ বছর অতিবাহিত করে কাজ শিখতে পারবো না। তাই তাড়াহুড়ো করে প্রথমেই টাকার পেছনে না ছুটে প্রথমে কিছুটা সময় নিয়ে আপনি আপনাকে ভালো মানের কাজের জন্য তৈরি করুন তখন দেখবেন আপনি টাকার পেছনে দৌড়াচ্ছেন না টাকাই আপনার পেছনে দৌড়াচ্ছে।

ওয়েবডিজাইনার হতে হলে কম্পিউটার সায়েন্স এর ছাত্র কি অবশ্যই হতে হবে কিনা?
আমাদের সমাজে প্রচলিত একটি ভুল ধারনা আছে যে ওয়েব ডিজাইনার হতে হলে কম্পিউটার সায়েন্স থেকে অবশ্যই পাশ করতে হবে। কিন্তু এ ব্যাপারটি একেবারেই ভুল, কারন বেশিরভাগ ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কিত অফিসগুলোতে গিয়ে যে তথ্য পাওয়া গেল তাতে দেখা গেল যে সেখানে প্রায় ৯০% ওয়েব ডেভেলপার রয়েছেন যাদের এডুকেশন ব্যাকগ্রাউন্ড কিন্তু ভিন্ন।


ওয়েব ডিজাইন এর মাধ্যমে কেমন আয় করা যেতে পারে?

আপনার আয় নির্ভর করবে আপনার দক্ষতার উপর। আপনি যত দক্ষ হবেন আপনার আয় তত বেশি হবে। একজন প্রফেশনাল দক্ষ ওয়েব ডিজাইনারের পারিশ্রমিক বিভিন্ন জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেসগুলোতে ঘন্টা প্রতি ২০ ডলার হতে ৫০ ডলার পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে এর পরিমান আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে আরও বেশি কিংবা কমও হতে পারে।

ওয়েব ডিজাইন ভালোভাবে শিখতে হলে কত সময় লাগতে পারে?

কত সময় লাগতে পারে তা নির্ভর করবে আপনার মেধা, শ্রম, ক্রিয়েটিভিটি এ্রবং আপনি প্রতিদিন শিখতে কতটা সময় ব্যয় করছেন তার উপর। আপনি যদি প্রতিদিন নিয়মিতভাবে ৪-৫ ঘন্টা ধরে মনোযোগ সহকারে প্রচেষ্টা চালান তাহলে ৫ থেকে ৬ মাস সময় লাগতে পারে বা আপনার মেধা প্রখর হলে আপনি তার চেয়েও কম সময়ে ভালভাবে শিখে নিতে পারবেন। তবে মনে রাখবেন এ ধরনের কাজে সবসময়েই কিন্তু আপডেট আসে তাই কাজের প্রয়োজনে প্রতিনিয়তই আপনাকে শিখতে হবে প্রতিযোগীদের চাইতে এগিয়ে থাকার জন্য।



ওয়েবডিজাইন কিংবা ওয়েব ডেভেলপিংয়ের মধ্যে পার্থক্য কি?
ওয়েব ডিজাইন হচ্ছে বাহ্যিক কাঠামো যা আমরা যেকোন একটি ওয়েব সাইটে প্রবেশ করলেই দেখতে পারি যেমন: তার কালার, লে-আউট ইত্যাদি। আর ওয়েব সাইটটিকে কার্যপোযোগি করতে হলে অর্থাৎ তার প্রতিটি অপশন যাতে ভালো ভাবে কাজ করে তা করতে হলে যা করতে হবে তাকে বলে ডেভেলপমেন্ট।
ওয়েব ডিজাইনের জন্য শিখতে হবে-Html, CSS, Css3, Javascript, Jquery, Psd to Html etc.
ওয়েব প্রোগ্রামিং/ডেভেলপমেন্ট/CMS এর জন্য শিখতে হবে-Php/mysq, Php framework, Wordpress, Wordpress theme development, Joomla etc.
সকলকে সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। হ্যাপি ফ্রিল্যা্ন্সিং।

আর্টিকেল রাইটিংয়ের মাধ্যমে আয়

September 01, 2015 0
আর্টিকেল রাইটিংয়ের মাধ্যমে আয়
আর্টিকেল রাইটিং কি :

আর্টিকেল রাইটিংবা কন্টেন্ট রাইটিং হচ্ছে একটি মাধ্যম যার মাধ্যমে অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে রয়েছে বিশাল সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র।
যাদের ইংরেজীতে রয়েছে অগাধ দক্ষতা তারাই নিজেদেরকে রাইটার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন অনায়াসে। বিভিন্ন ওয়েব সাইটে বিভিন্ন উদ্দেশে আর্টিকেল লিখা হয়। ব্লগ আরটিকেল ছাড়াও প্রডাক্টের রিভিঊ, সারভিসের সেলস পেজ, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের জন্য রিসোরস বই, ব্রশিউর, লিফলেট বা অন্যান্য প্রচারনার কাজে রাইটারদের আরটিকেল লিখার প্রয়োজন হয়।

প্রকারভেদ :

আর্টিকেল রাইটিংয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজের সুযোগ থাকলেও এই লেখায় চার ধরনের কাজ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। প্রথম দুই ধরনের কাজ কম পারিশ্রমিকের। বাকি দু’টি বেশি পারিশ্রমিকের। স্বাভাবিকভাবেই আপনার ভাষাজ্ঞান কম হলে, যোগ্যতা কম থাকলে পরের দু’টি কাজ পাবেন না।

কম পারিশ্রমিকের কাজ দু’টি হলো :
০১. Rewriting এবং
০২. Snippet বা Short Article Writing।

এক কথায় Rewriting হলো একটি ৩০০-৬০০ শব্দের লেখার মূল তথ্য ঠিক রেখে আর্টিকেলটিকে নিজের ভাষায় লেখা যেন পরের লেখাটি প্রথম লেখার নকল না হয়।
আর Snippet বা Short Article Writing হলো কোনো বিষয়ে ১০০-১৭০ শব্দের লেখা তৈরি করা। এক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট একটি বিষয়ের ওপরই ৫, ১০, ২০ অথবা ৩০টি লেখা চাইতে পারে।

বেশি পারিশ্রমিকের কাজ দু’টি হলো :
০১. আর্টিকেল রাইটিং বা কনটেন্ট রাইটিং এবং
০২. প্রুফরিডিং ও এডিটিং।

এক কথায় আর্টিকেল রাইটিং বা কনটেন্ট রাইটিং হলো কোনো বিষয়ে ৪০০-৬০০ শব্দের লেখা তৈরি করা, যা কোনোভাবেই কোথাও থেকে হুবহু নিয়ে তুলে দেয়া যাবে না। এটি ধরা পড়লে এক্ষেত্রে ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যাবে। আর Proof reading হলো কোনো লেখার বানান, গ্রামার, স্টাইল ইত্যাদির ভুল শুধরে দেয়া। এর সাথে এডিটিং হলো লেখাটিকে আরো আকর্ষণীয় ও শুদ্ধ করে তোলা।


কীভাবে প্রস্ত্ততি নেবেন :

APA Style, MLA, Chicago style proofreading জানাটা জরুরি। APA হলো American Psychological Association এবং MLA হলো Modern Languages Association. এছাড়া ব্রিটিশ ইংরেজির জন্য অক্সফোর্ড স্টাইলের Proof reading ও Editing জানলেও ভালো কাজ দেবে।
এসব প্রুফরিডিং বিষয়ে অনলাইন থেকে অনেক সাহায্য পাবেন। নীলক্ষেতেও বই পাবেন আশা করি। তবে নিয়মগুলো বেশ ভালোভাবে রপ্ত করতে হবে। ওডেস্কে এগুলোর পরীক্ষা আছে। পরীক্ষাগুলোয় প্রথম ১০ শতাংশ বা ২০ শতাংশের মধ্যে থাকলে এ ধরনের কাজ পাওয়াটা সহজ হয়ে যায়।
এছাড়া আপনি নমুনা হিসেবে একটি দুর্বল লেখা জোগাড় করে তার প্রুফরিডিং এবং এডিটিং করে রাখুন। প্রয়োজনে এমপ্লয়ারকে দেখাতে পারবেন। এছাড়াও ইজিনআর্টিকেলসডটকমে কয়েকটি আর্টিকেল প্রকাশ করে রাখুন নমুনা হিসেবে দেখানোর জন্য।
সাফল্য আপনার হাতের মুঠোয় আসবে, যদি সঠিক প্রস্ত্ততি নেয়ার পর কাজের জন্য বিড করা শুরু করেন এবং ডেডলাইন মেনে কাজে ফাঁকি না দিয়ে এগোতে থাকেন। তাহলে এমপ্লয়ারেরা আপনাকে ছাড়তে চাইবে না।
ট্রানস্লেশন : ইংরেজি-বাংলা বা বাংলা-ইংরেজির অনুবাদের কাজ ফ্রিল্যান্সিং সাইটে কম থাকে। বরং প্রফেশনাল সাইট যেমন- ট্রানস্লেটরসবেজডটকম, প্রজডটকম ইত্যাদি সাইটে থাকে এবং এসব সাইটে প্রথমেই পে করে মেম্বারশিপ নিতে হয়। তাই সমস্যা। ব্যক্তিগতভাবে অনুবাদের কাজে আগ্রহ থাকলেও এ সমস্যার জন্য কাজ করা সমস্যা হয়।
ট্রান্সক্রিপশন : এটি খুবই ভালো আয়ের সুযোগ করে দিতে পারে যদি আপনি দক্ষ হতে পারেন। আপনাকে করতে হবে : একটি অডিও ফাইল কানে শুনবেন বা একটি ভিডিও দেখবেন এবং সেখানে উচ্চারিত ইংরেজি হুবহু টাইপ করে দেবেন।

অর্থাৎ আপনার প্রয়োজন মূল দু’টি দক্ষতা : ০১. ইংরেজি শুনে বোঝা এবং ০২. দ্রুত টাইপিং দক্ষতা।
এতে রেট কেমন হয়? সাধারণত এক ঘণ্টার অডিও বা ভিডিওর জন্য ১০-১৫ ডলার। আপনি যদি শুধু এই কাজের জন্য উপযুক্ত হয়ে ওঠেন, তাহলে বেশ কাজের সুযোগ আছে।
সামারাইজেশন : সামারাইজেশন কাজটি হচ্ছে একটি আর্টিকেল বা ব্লগ পোস্টকে ১০০-১৫০ শব্দে রূপ দেয়া। কখনো কোনো বইয়ের সংক্ষিপ্ত রূপও চাইতে পারে।
রিজিউম রাইটিং : আমেরিকান কর্পোরেট জগত বা ইন্টারনেট জগতের জন্য উপযুক্ত রিজিউমে বা সিভি তৈরি করতে পারলে এ ধরনের কাজও যথেষ্ট পাওয়া যাবে।
প্রেস রিলিজ রাইটিং : বিভিন্ন প্রোডাক্ট বা ওয়েবসাইটের জন্য প্রেস রিলিজ লেখার কাজ প্রায়দিনই পাওয়া যাবে। এজন্য আপনাকে প্রেস রিলিজ লেখার সঠিক ফরমেট ও স্টাইল জানতে হবে। এজন্য হয়তো পিআরওয়েবডটকম সাহায্য করতে পারে। আপনাকে প্রমাণ করতে হবে আপনি সঠিক স্টাইলে পিআর তৈরি করতে পারেন।
প্রেস রিলিজের পেমেন্ট আর্টিকেল রাইটিংয়ের চেয়ে বেশি হয়। একটির জন্য ৫-১০ ডলার হয়ে থাকে। কাজও প্রায়ই থাকে।
পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন : এটি আসলে ইংরেজি ও পাওয়ার পয়েন্ট দক্ষতার সমন্বয়। আপনাকে কোনো বইয়ের চ্যাপ্টার বা মিটিংয়ের বিষয়বস্ত্ত বা টিউটোরিয়াল সম্বন্ধে প্রেজেন্টেশন তৈরি করতে হবে। পেমেন্ট ভালো। মাঝে মাঝেই কাজ থাকে।


প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারঃ
 
*Dupe free Pro software.
 * Word web.
* Note pad.
* MS Word.
* File Format Converter.

কোথায় কাজ পাবেনঃwww.odesk.comwww.freelancer.com,www.elance.com এই সাইট গুলোয় মুলত ভাল মানের কাজ পাবেন।তবে এছাড়াও আছে অনেক গুলো মাধ্যম।নিচে আলোচনা করছি।


1. Squidoo
আর্টিকেল লিখে অর্থ উপার্জনের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য সাইট স্কুইডো। সারা বিশ্বব্যাপী এই সাইটটির জনপ্রিয়তা রয়েছে। সুতরাং এই সাইটের ভিজিটর সংখ্যাও প্রচুর। এখানে আপনি যে কোন বিষয়বস্তুর উপর ভিত্তি করে আর্টিক্যাল লিখতে পারেন। স্কুইডো সাইটে আর্টিক্যালগুলি লেন্সেস (Lenses) নামে পরিচিত। যখনই আপনি এ সাইটে কোন আর্টিক্যাল বা লেন্স পোস্ট করবেন এবং সেটি প্রকাশিত হবে, তখন আপনার আর্টিক্যালের বিষয়বস্তুর সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ বা সাইট কতৃক নির্ধারিত বিজ্ঞাপনগুলি ঐ পেজে প্রদর্শিত হবে।
ঐ বিজ্ঞাপনগুলি বিভিন্ন প্রোডাক্টের, যেগুলি মূলত আমাজন, ইবে ও অন্যান্য ইকমার্স সাইটের যা স্কুইড তাদের এফিলিয়েট প্রোগ্রামের মাধ্যমে বিক্রি করে থাকে। আপনার লেন্সে ঐ বিজ্ঞাপনগুলি প্রদর্শনের মাধ্যমে স্কুইডো যে পরিমান অর্থ আয় করবে তার অর্ধেক এটি আপনাকে প্রদান করবে। আপনি আপনার উপার্জনের টাকা পেপাল বা স্কুইডোর নির্ধারিত অন্যান্য পেমেন্ট সিস্টেমের যেকোন একটির মাধ্যমে তুলতে পারবেন।
2. Hubpages
হাবপেজ এবং স্কুইডো প্রায় একই ধরনের। এখানেও আপনি আর্টিক্যাল বা “হাবস” লিখলে আপনার আর্টিক্যালের বিষয়বস্তুর সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হবে। এ বিজ্ঞাপনগুলি গুগল এডসেন্সের। এছাড়াও হাবপেজের রয়েছে “এড প্রোগ্রাম”। যেখানে হাবপেজ এফিলিয়েট প্রোগ্রামের মাধ্যমে আমাজন ও ইবে এর বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে থাকে।
গুগল এডসেন্সের বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে পেমেন্ট পেতে হলে আপনার একাউন্টে ১00 ডলার জমা হতে হবে। অপরদিকে হাবপেজের ”এড প্রোগ্রাম” এর ক্ষেত্রে পেমেন্ট তুলতে হলে আপনার একাউন্টে কমপক্ষে ৫০ ডলার জমা হতে হবে। আপনি পেপালের মাধ্যমে আপনার টাকা তুলতে পারবেন।
3. Helium
হিলিয়াম হচ্ছে আরেকটি জনপ্রিয় সাইট যেখানে আর্টিক্যাল লিখে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এখানে আপনি আপনার নিজের পছন্দ অনুসারে টপিক বা বিষয়বস্তু বেছে নিয়ে লিখতে পারেন অখবা হিলিয়ামের ক্লায়েন্টদের জন্য তাদের এসাইনমেন্ট ড্যাশবোর্ড অনুসারে লিখতে পারেন। হিলিয়ামে অর্থ উপার্জন হয় মূলত এসব ”এসাইনমেন্ট-বেসড আর্টিক্যালগুলি”র মাধ্যমে যেগুলি বিভিন্ন পাবলিশার বা ব্র্যান্ড কোম্পানী কিনে নেয যাদের ওয়েবসাইট বা প্রোডাক্টের জন্য কনটেন্ট প্রয়োজন।
এছাড়াও আপনি তাদের “এড রেভিনিউ শেয়ারিং প্রোগ্রাম” ব্যবহার করেও অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার আর্টিক্যালটি কি পরিমাণ ভিজিটর তাদের সাইটে আনবে সেটির উপর ভিত্তি করে আপনাকে পেমেন্ট দেওয়া হবে। আপনার একাউন্টে ২৫ ডলার জমা হলেই আপনি টাকা তুলতে পারবেন।
4. Triond
ট্রাইঅনড আরেকটি নামকরা ”রাইটিং কম্যুনিটি”। এখানে আপনার লেখা আর্টিক্যালগুলি বিভিন্ন জনপ্রিয় ওয়েবসাইটে পোস্ট হবে। আপনি চাইলে ট্রাইঅনড সাইটে আপনার আর্টিক্যালের সাথে অডিও, ভিডিও এবং ছবি একসাথে পোস্ট করতে পারবেন। পরবর্তীতে আপনি যে বিষয়ের উপর লিখেছেন সে বিষয়ের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ কোন ওযেবসাইটে এগুলি প্রকাশিত হবে।
আপনি আপনার ইউজার ড্যাশবোর্ডের মাধ্যমে আপনার আর্টিক্যালটি কতবার দেখা হয়েছে বা কোন কমেন্ট পড়েছে কিনা ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন। প্রতিমাসে আপনি আপনার আর্টিক্যাল থেকে উপার্জিত অর্থের ৫০% ক্যাশআউট করতে পারবেন।
5. Fiverr
ফিভার হচ্ছে এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি আপনার “লেখনী দক্ষতা” বা বিভিন্ন সার্ভিস বিক্রয়ের জন্য অফার করতে পারেন। এখানে প্রত্যেকটি সার্ভিসের মুল্য একদম নির্ধারিত এবং সেটি হচ্ছে ৫ ডলার। সাইট কতৃপক্ষ ১ ডলার কেটে রাখবে এবং আপনাকে দেওয়া হবে ৪ ডলার। আপনি এখানে কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয় বা যেকোন বিষয়ের উপর ৫ ডলারের বিনিময়ে আর্টিক্যাল লিখে দেওয়ার অফার করতে পারেন। এরপর কোন ক্লায়েন্টের যদি প্রয়োজন হয় তাহলে সে ঐ ৫ ডলার সাইটে প্রদানপূর্বক আপনাকে দিয়ৈ আর্টিক্যাল লিখিয়ে নিতে পারেন। পরবর্তীতে সাইট কতৃপক্ষ আপনাকে ঐ প্রদানকৃত অর্থ থেকে ৪ ডলার প্রদান করবে।
আপনি পেপালের মাধ্যমে আপনার জমাকৃত টাকা তুলতে পারবেন। এই সাইটে আপনি যত বেশি অফার বিক্রয় করতে পারবেন আপনি ততবেশি লেভেল ‘আনলক’ করতে পারবেন এবং আপনার জন্য আরো বেশি সুযোগ সুবিধা উন্মুক্ত হবে।
6. Yahoo!Contributor Network
আপনি ইয়াহু কন্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের মাধ্যমেও আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারেন। আপনি এখানে সাইন আপ করলে প্রতিদিন আপনার আর্টিক্যালের জন্য নির্ধারিত এসাইনমেন্ট পেয়ে যাবেন। বেশিরভাগ এসাইনমেন্টের বাজেটই ২ ডলার থেকে শুরু করে ২৫ ডলার পর্যন্ত (কিংবা তার চেয়েও বেশি) হয়ে থাকে। অপরদিকে আপনি নিজেই কনটেন্ট তৈরী করে সেটির মাধ্যমে আয় করতে পারেন যেখানে বাজেটের পরিমান ২ ডলার থেকে ১৫ ডলার পর্যন্ত।
আপনার লেখা আর্টিক্যালগুলি ইয়াহুর বিভিন্ন সাবডোমেইন যেমন ইয়াহু নিউজ, শপিং, স্পোর্টস ইত্যাদিতে প্রকাশিত হবে। এখান থেকে আপনি পেপালের মাধ্যমে পেমেন্ট তুলতে পারবেন।
7. Blogging.org
এই সাইটটিতে বিভিন্ন ধরনের আর্টিক্যালের কেনা বেচা হয়। এই সাইট থেকে অর্থ উপার্জন করতে হলে আপনাকে কোন নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর কোয়ালিটিসম্পন্ন আর্টিক্যাল লিখতে হবে। এই ওয়েবসাইট থেকে ভিজিটারগণ অনেক কনটেন্ট বা আর্টিক্যাল কিনে থাকেন। যদি আপনার আর্টিক্যালটি তাদের পছন্দ হয় তবে আপনিও নির্দিষ্ট অঙ্কের একটি অর্থ পাবেন।
এখানে প্রতিটি আর্টিক্যালের জন্য আপনি পাবেন ১.৫০ থেকে ২০ ডলার পর্যন্ত। তো আর দেরী কেন? রেজিস্টার করে কাজ শুরু করে দিন এখনই।
8. Constant Content
আপনি কনস্ট্যান্ট কনটেন্ট সাইটে আর্টিকেল লিখেও আয় করতে পারেন। এই সাইটে লেখকগন তার কোন কন্টেন্ট একাধিক গ্রাহকের কাছে বিক্রয় করতে পারে। এছাড়াও এখানে “পাবলিক রিকুয়েস্ট সিস্টেম” নামে আরো একটি অপশন আছে যেখানে লেখক তার কোন কনটেন্ট সাবমিট করতে পারেন। এ কন্টেন্টগুলি মুলত সেসব ক্রেতাদের উদ্দেশ্যে সাবমিট করা যারা কোন নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর কন্টেন্ট খুঁজছেন।
9. Bukisa
এই ওয়েবসাইটের আর্টিক্যালের বিষয়বস্তু মূলত অভিজ্ঞতা শেয়ার করা। সুতরাং এখানকার বেশির ভাগ আর্টিক্যালই “How to” টাইপের বা কোন কিছু কিভাবে করতে হয় সে বিষয়গুলি-ই মুখ্য। সুতরাং এখানে লিখতে পারেন আপনার কোন আগ্রহের বিষয় নিয়ে বা অভিজ্ঞতা নিয়ে।
এখানে আপনার আয় নির্ভর করবে আপনার আর্টিক্যালগুলির মাধ্যমে গুগল এ্যাডসেন্সের আয়ের উপর। এখানে আপনি আরও লেখকের সাহে পরিচিত হতে পারবেন। আপনি এই সাইটে রেজ্ষ্ট্রিার করতে পারেন।
10. ‍Article Teller
আর্টিক্যালটেলার সাইটে আপনি বিভিন্ন কাস্টমারদের জন্য আর্টিক্যাল লিখতে পারেন। এ সাইটে অনেক কাস্টমার কন্টেন্ট কেনার জন্য আসে। আপনার লেখার হাত যদি ভাল হয় এবং নিয়মিত এই সাইটে লিখেন তাহলে আপনার রাইটিং লেভেল বেড়ে যাবে। আপনার লেভেল যত বাড়তে থাকবে আপনার আয়ের পরিমাণ ও তত বাড়তে থাকবে।
কাস্টমার একটি আর্টিক্যালের জন্য আপনাকে যে পরিমাণ অর্থ প্রদান করবে সাইট কতৃপক্ষ সেখান থেকে ১৯% কেটে রেখে বাকি ৮১% আপনাকে দেবে। এ সাইট থেকে পেপালের মাধ্যমে টাকা তোলা যায়।

Thursday, July 9, 2015

কেও কি আপনায় চ্যালেঞ্জ দেও আপনার ফেসবুক আইডি হ্যাক করবে?? তাইলে তার সাথে চ্যালেঞ্জ ধরেন (দেখি সে আইডি হ্যাক করে কি ভাবে!)

July 09, 2015 0
কেও কি আপনায় চ্যালেঞ্জ দেও আপনার ফেসবুক আইডি হ্যাক করবে?? তাইলে তার সাথে চ্যালেঞ্জ ধরেন (দেখি সে আইডি হ্যাক করে কি ভাবে!)

কেও কি আপনায় চ্যালেঞ্জ দেও আপনার ফেসবুক আইডি হ্যাক করবে?? তাইলে তার সাথে চ্যালেঞ্জ ধরেন (দেখি সে আইডি হ্যাক করে কি ভাবে!)

ফেসবুক আইডি তে আমদের ওনেক ধরনের পারসোনাল তথ্য থাকে| যা কোন খারাপ প্রK…ত হ্যাকার নিয়ে ব্ল্যাক মিল করে বা করে ফেলবে


তাই এ সব কিছু হবার আগে আমাদের ফেসবুক আইডি তে কিছু + সিকুউরিটি দেওয়া  `রকার! Aনেক হয়ত আছে কিন্তু যাদের আইডি তে + সিকুউরিটি নাই তারা আমার GB ‡cv÷ দেখতে পারেনGwU শুদু মাত্র নতুন দের জন্য 
আমি নিচে যে বিlয় গুলা বলব তা যদিআপনি ঠিক মত  করেন আশা করি আপনার আইডি  আর কেও হ্যাক করতে পারবে না   

প্রথম ●► আপনার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড (Password) কমপক্ষে ১২ ডিজিট করুন পাসওয়ার্ডে “*/+=&^ $#” ধরনের চিহ্ন রাখলে Password  আর শক্ত হবে। (যা ডিস্কনারি এটাক করলে হ্যাক হবে না) 

২য় ●► ফেসবুক মেইল জিমেইল ব্যবহার করা ভালো কারন জিমেইলের সব চেয়ে বেশি সিকিউরিটি দিচ্ছে তারপর জিমেইলে মোবাইল ভেরিফিকেশন চালু করুন

৩য় ●► ফেসবুক মোবাইল ভেরিফিকেশন চালু করুন, ফেসবুক সিকিউরিটি Question এড করে রাখুন

৪র্থ ●► ফেসবুকে কোন প্রকার অ্যাপ্স বা গেমস ইন্সটল করবেন না

৫ম ●► কোন Website এ গিয়ে ভুলেও ফেসবুক Login করবেন না, এতে আপনার ফেসবুক আইডি Hack হয়ে যাবেকারন এগুলো ফিসিং সাইট

৬স্ট ●► Setting & Security থেকে Security এ গিয়ে সব Setting করে নিন–>^< →Text Message Login Notifications Enable করুন→Email Login Notifications Enable করুন→Login Approvals On Enable করুন →Active Sessions সব Active Season সিলেক্ট করে Remove করুন

৭ম ●► Setting & Security থেকে Apps এ গিয়ে সকল Apps গুলো রিমুভ করুন
অষ্টম ●►সাইবারক্যাফে বা ভার্সিটি থেকে ফেসবুক Login করবেন না

আশা করি এখন আপুনি  আপনার বন্দুর সাথে বাজি ধরতে পারেনএখন দেখা যায়  কিছু কিছু ওয়ায়পকা মাস্টার ফিশিং শিখে ইনবক্স এ হুমকি দেয়  তর আইডি হ্যাক করে ফেলমুএই সব কথায় কান দিবেনআপুনি ঠিক তো সব ঠিকনিযে যদি কখন ও ভুল না করেন তা হলে কখনও আপুনি হ্যাকিং এর শিকার হবে না
আজ এ পর্যন্তই

Tuesday, June 23, 2015

অনলাইনে পণ্য কেনাবেচা

June 23, 2015 0
অনলাইনে পণ্য কেনাবেচা

সারা দিনের কর্মব্যস্ততার কারণে আজকাল বাজারে ঢুঁ মেরে কেনাকাটা করার সময় হয়ে ওঠে না অনেকের। কাজটা যত সহজে আর দ্রুত করা যায়, সে দিকেই খেয়াল সবার। আর এই চাহিদা পূরণের জন্য রয়ে
বিভিন্ন হোম সার্ভিস প্রতিষ্ঠান, যারা ফোনে কিংবা অনলাইনে ফরমায়েশ নিয়ে গ্রাহকের দোরগোড়ায় পণ্য পৌঁছে দেয়।
আবার কেউ কোনো পণ্য বিক্রি করতে চাইলে সেক্ষেত্রেও এসব প্রতিষ্ঠান সহায়তা করে থাকে। বিনিময়ে তারা কমিশন নেয়। নগরজীবনে ক্রমাগত ব্যস্ততা বাড়তে থাকায় হোম সার্ভিস প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাও বেড়ে চলছে। তাই এখন ঢাকা, রাজশাহী কিংবা চট্টগ্রামের মতো বিভাগীয় শহর ছাপিয়ে দেশের অন্যান্য বড় শহরগুলোতেও হোম সার্ভিস ব্যবসা জায়গা করে নিচ্ছে।

তবে হোম সার্ভিস মানেই অনলাইননির্ভর হতে হবে, তা নয়। পোস্টার কিংবা বিজ্ঞাপনে প্রচারণা চালিয়েও অনায়াসে এ ব্যবসা শুরু করা যায়। একটু ব্যতিক্রমী ক্যারিয়ার গঠন করত চাইলে এমন প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পারেন আপনিও।

হোম সার্ভিস

আসলে যা কোনো প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে গ্রাহকের দোরগোড়ায় পণ্য বা সেবা পৌঁছে দেওয়াই হলো হোম সার্ভিস। ঘুরিয়ে বললে, ঘরে বসেই চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন পণ্য-সেবা পাওয়াই হচ্ছে হোম সার্ভিস। গ্রাহকের বাসায় পণ্য বা সেবা পৌঁছে দিয়ে হোম সার্ভিস প্রতিষ্ঠান একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ সার্ভিস চার্জ নিয়ে থাকে।অনেক সময় নিজের উৎপাদিত পণ্য সরবরাহ করেও এই ব্যবসা করা যায়।

শুরুটা যেভাবে

ইন্টারনেটে স্কাইপে কথা বলছিলেন মুহিউদ্দিন সৈকত ও তাঁর বন্ধু অমিয় চন্দ্র দাস। অমিয় তখন ছিলেন আয়ারল্যান্ডে। কথা বলার এক ফাঁকে তিনি বাংলাদেশে আয়ারল্যান্ডের মতো হোম সার্ভিস প্রতিষ্ঠান গড়া বা অনলাইন ব্যবসা করা যায় কি না তা নিয়ে বন্ধু সৈকতের সঙ্গে কথা বলেন। দেশে তখন এ ধরনের প্রতিষ্ঠান হাতেগোনা কয়েকটি। বন্ধুর প্রস্তাবে বাংলাদেশে এ ধরনের ব্যবসা সফল হবে কি না, এমন দ্বিধায় পড়েছিলেন সৈকত। তবে নতুন কিছু করার চিন্তা ও আগ্রহ তাঁকে অমিয়র প্রস্তাবটি খতিয়ে দেখার প্রেরণা জোগায়।
আরেক বন্ধু হাসানুর আমিনের সঙ্গে আলাপের পর তিনজন মিলে ২০০৯ সালে ‘মাই ফেরিওয়ালা’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান খুলে বসেন। বিভিন্ন ধরনের গিফট বা উপহারসামগ্রী নিয়েই প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু। ওই বছরের ভালোবাসা দিবসে (১৪ ফেব্রুয়ারি) একসঙ্গে অনেক ফরমায়েশ পান তাঁরা। তাতেই তাঁদের আত্মবিশ্বাসের পারদ ওপরে উঠে যায়। প্রতিষ্ঠানটির বিক্রয় ও বিপণনপ্রধান মুহিউদ্দিন সৈকত এই ব্যবসা সম্পর্কে বলেন, প্রথমেই আপনাকে ঠিক করতে হবে কোন ধরনের পণ্য বা সেবা দেবে আপনার প্রতিষ্ঠান। হতে পারে তা ইলেকট্রিক বা বৈদ্যুতিক পণ্য, গিফট বা উপহার, শাকসবজি, মনোহারি পণ্য, গ্যাস-বিদ্যুৎসহ বিভিন্ন উপযোগ সেবার বিল সংগ্রহ ও পরিশোধ, মাছ-মাংস সরবরাহ, আসবাব ইত্যাদি। আপনি যদি গিফটসামগ্রীর হোম সার্ভিস প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে চান, তবে সেসব পণ্যের ছবি তুলে তার মূল্য উল্লেখ করে ওয়েবসাইটে দিতে হবে। একইভাবে সেবার ক্ষেত্রে সার্ভিস চার্জ কত নেবেন, সেটিও শর্তাবলিসহ তুলে ধরতে পারেন। মুহিউদ্দিন সৈকত আরও জানান, সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় মাধ্যম ফেসবুকে প্রতিষ্ঠানের নামে পেজ খুলেও প্রচারণা চালানো যায়।
হোম সার্ভিসটি যদি ওয়েবনির্ভর না হয়, তবে কী ধরনের সেবা দেবেন, তা জানিয়ে বিজ্ঞাপন কিংবা পোস্টারিং করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে পণ্য ডেলিভারি বা সরবরাহ দেওয়ার জন্য দুই থেকে তিনজন কর্মী লাগবে, যাঁদের মাসিক বেতনে কিংবা কমিশনের ভিত্তিতে রাখতে পারেন।
শুরুর দিকে নিজেও এই কাজটি করা যেতে পারে।
কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান গ্রাহকের কাছথেকে অগ্রিম টাকা নিয়ে তবেই পণ্য বা সেবা সরবরাহ করেন।আবার কেউ কেউ গ্রাহককে পণ্য-সরবরাহের পরেও টাকাটা নিয়ে থাকেন। এ ছাড়া গ্রাহকেরা এটিএম ও ভিসাসহ বিভিন্ন কার্ডের মাধ্যমেও মূল্য পরিশোধ করেন।

মূলধন ও আয়

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, প্রথম দিকে একটি ওয়েব ঠিকানা খুলতে কিংবা প্রাথমিক প্রচারণা চালাতে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকার মতো লাগে। পণ্য-সেবা সরবরাহের ধরনের ওপরও পুঁজির পরিমাণ নির্ভর করে। যেহেতু বেশির ভাগ সময়ই টাকা পরিশোধের পর পণ্য সরবরাহ করা হয়, তাই চলতি মূলধনের তেমন দরকার হয় না। তবে যাঁরা গ্রাহককে পণ্য-সেবা সরবরাহের পরে টাকা নেবেন তাঁদের এক থেকে দেড় লাখ টাকা পুঁজি নিয়ে নামতে হবে। পণ্য সরবরাহের পরিমাণের ওপর আয় নির্ভর করে। সাধারণত মাসে গড়ে ৩০ হাজার কিংবা ৪০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। তবে কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান মাসে এক লাখ টাকা কিংবা তারও বেশি আয় করে থাকে বলে জানালেন কম্পিউটার হোম সার্ভিসের স্বত্বাধিকারী মমিনুল হক।

সুত্র: দৈনিক প্রথম আলো

Friday, June 19, 2015

SEO অনলাইনে উপার্জনের বহুমূখী উপায়

June 19, 2015 0
SEO অনলাইনে উপার্জনের বহুমূখী উপায়
SEO হচ্ছে এমন একটি টেকনোলজি, যা ব্যবহার করে অনলাইনে ব্লগিং, ফ্রিল্যান্সিং, এফেলিয়েট মার্কেটিং ইত্যাদি মাধ্যমে উপার্জনের বহুমূখী দিগন্ত- উন্মোচিত হতে পারে।


SEOকি?
SEOএর পূর্ণরুপ হচ্ছে Search Engine Optimization।এটি এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে কোন নির্দ্দিষ্ট কীওয়ার্ড/বিষয় দিয়ে সার্চ দিলে সার্চ ইঞ্জিনের রেজাল্টে উক্ত কীওয়ার্ড রিলেটেড তথ্য যেসব ওয়েব সাইটে রয়েছে তা প্রদর্শন করে। এর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, সার্চ রেজাল্টে অন্য সকল সাইটকে পেছনে ফেলে আপনার সাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজে নিয়ে আসা, অথবা কমপক্ষে ২য় পেজের ১০ এর মধ্যে থাকা। মূলতঃ সার্চ ইঞ্জিনের ১ম বা ২য় পেজে আসতে পারলেই প্রচুর পরিমানে ভিজিটর সাইটে আনা সম্ভব হয়।
SEOএমন একটি টেকনোলজি, যা সঠিকভাবে রপ্ত করতে পারলে নুতন ওয়েব সাইটেও প্রচুর ভিজিটর আনয়ন সম্ভব।

উপার্জনের ক্ষেত্র
ব্লগিং এর মাধ্যমেঃ আমরা জানি ব্লগিং অনলাইনে আয়ের একটি দীর্ঘমেয়াদী ও ফলপ্রসু পদ্ধতি।
Google Adsense, Affaliate Marketing, প্রাইভেট এ্যাড, ই-বুক বিক্রয় ইত্যাদি বহুমূখী আয়ের সোর্স হতে পারে একটি ব্লগ সাইট।
Google Adsense
Google Adsenseএর মাধ্যমে এর মাধ্যমে উপার্জনের পদ্ধতি সম্পর্কে ইতিমধ্যে আমরা অনেকেই অবগত হয়েছি। এর জন্য একটি ওয়েব সাইট তৈরি করে ৩০/৪০টি ইউনিক পোষ্ট দিলে Google Adsenseএপ্রুভ হবে ইনশাল্লাহ। এপ্রুভ হল-কিন্তু ভিজিটর না আসলে উপার্জন হবে কিভাবে? এখানেই SEOএর ব্যবহার। SEO এর পূর্ণাঙ্গ ব্যবহারই এনে দিতে পারে ভিজিটর। আপনি প্রতিদিন ১০০০ ভিজিটর আনতে পারলে গড়ে প্রতিদিন একটি সাইট থেকে ১০ ডলার এর মত আর্ন হবে। একটি সাধারণ মানের সাইটেও প্রতিদিন ১/২ হাজার ভিজিটর আনা সম্ভব সঠিক SEOপ্রয়োগের মাধ্যমে।
এফেলিয়েট মার্কেটিং
Google Adsenseএর মত এর মত এটিও একটি সন্মানজনক আয়ের পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে অনলাইন পন্য বিক্রেতার সাইটের এফেলিয়েট লিংক আপনার সাইটে থাকবে। কোন ভিজিটর এ লিংক ধরে উক্ত সাইটে গিয়ে কোন পন্য ক্রয় করলে এর উপর আপনি পাবেন নির্দ্দিষ্ট কমিশন। এখানেও একই ফ্যাক্টর-ভিজিটর। অর্থাৎ, প্রচুর ভিজিটর ঢুকলে তার একটি অংশ উক্ত এফেলিয়েট লিংকে ক্লিক করবে এবং তার একটি অংশ পন্য ক্রয় করবে। প্রচুর ভিজিটর একমাত্র SEOএর মাধ্যমেই সম্ভব। কোন কোন ক্ষেত্রে এফেলিয়েট মার্কেটিং এর উপার্জন Google Adsense এর চেয়েও বেশি হয়ে থাকে। কারণ, একটি পন্য কেও ক্রয় করলে তার মূল্য যদি ১০০ ডলার হয়, তবে আপনি কমিশন পাবেন ২০ থেকে ৩০ এমনকি ৫০ ডলার পর্যন্ত-।

ফ্রিল্যান্সিং
SEOএর অপরিসীম প্রয়োজনীতার কারনে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটে এ বিষয়ক কাজের চাহিদা ব্যাপক। মূলতঃ ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটে যত ধরনের কাজ রয়েছে তন্মধ্যে ওয়েব ডিজাইনের পরই এর চাহিদা।  আজ ৮ই জুন-২০১১ ইং বিশ্বের সর্ববৃহৎ ফ্রিল্যান্সিং সাইট www.odesk.comSEO এর ১৯৯৪টি কাজ রয়েছে। অন্য আর একটি সাইট  www.freelancer.com এ রয়েছে SEO-৬২৭টি, Link Building এ ৪১৯টি, ফোরাম পোষ্টিং এ ৪৭টি। অর্থাৎ, SEOএর অনপেজ অপটিমাইজেশন এবং অফপেজ অপটিমাইজেশন তথা Link Building, Forum Posting, Social Networkingইত্যাদি তে দক্ষ হলে আপনার জন্যই অনলাইন ভুবন। লক্ষ্য করলে দেখবেন-অন্যান্য কাজের তুলনায় SEOএর কাজের Competition কম এবং মোটামুটি ভাল বাজেটের কাজ।
এছারা, ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটে ওয়েব ডিজাইনের কাজ পেতেও
SEOএর দক্ষতা প্রয়োজন। কারণ, অধিকাংশ বায়ার ওয়েব সাইট ডিজাইনের পাশাপাশি তার সাইটকে SEOকরে নিতে চান।

নিজস্ব পন্য বিক্রয়ঃ
অনলাইন শপ বা ইকমার্স সাইট তৈরি করে নিজস্ব পন্য বিক্রয় করতে পারেন । এক্ষেত্রেও ভিজিটর ফ্যাক্টর। অর্থাৎ,
SEOমাষ্ট।

উপসংহারঃ
উপরোক্ত ক্ষেত্র ছাড়াও আরো বহুবিধ উপার্জনের ক্ষেত্র আপনিও নিজেও তৈরি করতে পারেন একটি ভিজিটর সমৃদ্ধ ওয়েব সাইটের মাধ্যমে। যে কোন বিষয়ের ফ্রি সার্ভিস নিয়ে একটি ওয়েব সাইট তৈরি করলেন। পাশাপাশি এক্সক্লুসিভ কিছু সার্ভিস রাখলেন নির্দ্দিষ্ট চার্জের বিনিময়ে। মূলতঃ কাজ করতে করতে, নেটে প্রতিনিয়ত পর্যবেক্ষণ করলে এসব বিষয়ের আইডিয়া পেয়ে যাবেন। তবে সবকিছুর মূলে কিন্তু ভিজিটর। কোন বিষয়ে ভাল ভিজিটর বেশি আসে, ভিজিটর নিয়মিত হয়-এসব গাইড আপনাকে করবে
SEO। অতএব, অনলাইনে আপনার একটি ভাল অবস্থানের জন্য SEOএর বিকল্প নেই।

Monday, June 8, 2015

ওয়েব ডেভেলোপারদের জন্য ১০টি অসাধারণ প্রয়োজনীয় Tools

June 08, 2015 0
ওয়েব ডেভেলোপারদের জন্য ১০টি অসাধারণ প্রয়োজনীয় Tools

সুপ্রিয় পাঠকবৃন্দ আসসালামুয়ালাইকুম। আপনাদের সকলকে Maa Technical Computer Training Center এর পক্ষ থেকে জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা। আজ আমি আপনাদের সামনে বিশেষ করে যারা ওয়েব পেজ ডেভেলোপিং এর কাজ করে থাকেন তাদের জন্য ১০টি অসাধারণ প্রয়োজনীয় Tools সম্পর্কে আলোচনা করবো।
আমরা যারা ওয়েব পেজ ডেভেলপিং এর কাজ করে থাকি তারা নিশ্চই জানি যে আমাদের কাজের গতিকে ত্বরান্বিত করার জন্য বা কাজকে আরো আকর্ষনীয় করার জন্য আমাদের নানা ধরনের Tools এর সাহায্য নিতে হয়। তাই আজ আমি আপনাদের সামনে ওয়েব পেজ ডেভেলপিং কাজ এর সহায়ক এমন ১০টি অসাধারণ প্রয়োজনীয় Tools সম্পর্কে আলোচনা করবো যেগুলো সকল স্তরের ডেভেলপার অর্থাৎ নতুন বা পুরাতন সকলেরই কাজে লাগবে, তাদের কাজের গতিকে আরো গতিশীল করার জন্য।

ওয়েব ডেভেলোপারদের জন্য ১০টি অসাধারণ প্রয়োজনীয় Tools:

টুলস নাম্বার (১):GrepWin: ডেভেলপারদের জন্য এটি একটি অসাধারণ টুল। এটি মূলত এমন একটি কাজে ব্যবহার করতে পারবেন যার মাধ্যমে আপনি কোন ফাইলের একাধিক ওয়ার্ড এর কারেকশন এক সাথে করতে পারবেন। যেমন কোন বায়ার যদি আপনাকে এমন একটি ফাইল পাঠায় যেখানে আপনাকে একাধিক স্থানে Go এর স্থলে went লিখে কাজ করতে হবে। আর এ ক্ষেত্রে আপনি সহায়তা নিতে পারেন GrepWin নামক Tool টির।
Tool টি ব্যবহারের জন্য ভিজিট করুন:

টুলস নাম্বার (২): Intuitive Color Picker:  আপনি কি ডেভেলপিং এর ক্ষেত্রে আপনার পছন্দ মতো Color নির্বাচন করতে চান। তাহলে আপনি ব্যবহার করতে পারেন Intuitive Color Picker নামক টুলসটি। এটি ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি কেবল আপনার মাউস মুভ করে কালার hue এবং lightness ঠিক করে আপনি আপনার পছন্দের কালার আপনার নির্ধারিত ওয়েবসাইট এ ব্যাবহার করতে পারেন।
Tool টি ব্যবহারের জন্য ভিজিট করুন:
টুলস নাম্বার (৩): Everything: এটি এমন একটি Software যেটা কিনা আপনাকে আপনার প্রয়োজনীয় ফাইল আপনার কম্পিউটারের মধ্যে থাকা অসংখ্য ফাইল ও ফোল্ডার গুলোর মধ্য থেকে খুব দ্রুত খুজে বের করতে আপনাকে সাহয্য করবে। আর এটা আনার প্রয়োজনীয় ফাইল খুজে বের করার জন্য খু্বই অল্প সময় নেবে।
Tool টি ব্যবহারের জন্য ভিজিট করুন:

টুলস নাম্বার (৪): Whois: যে কোন ওয়েবসাইট সম্পর্কিত নানা ধরনের তথ্য যেমন কোন ওয়েব সাইট কতদিন যাবত ব্যবহৃত হচ্ছে, তার মালিকানা কার, কোন ডোমেইন প্রোভাইডার এর কাছ থেকে এটি নেওয়া বা কোন হোষ্টিং এর সাহায্য ওয়েবসাইট টি চালিত হচ্ছে ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কিত নানা ধরনের তথ্য আপনি জানতে পারবেন এই Whois   টুলস টির মাধ্যমে।
Tool টি ব্যবহারের জন্য ভিজিট করুন:

টুলস নাম্বার (৫):TinyPNG : আমরা অনেকে জানি যে ওয়েব সাইটে ব্যবহৃত ইমেজ সাইজ বড় হলে সাইট লোড হতে অনেক সময় নেয়। আর তাই আমরা ওয়েব সাইটে ইমেজ ব্যবহারের সময় তার সাইজ যাতে খুব বেশি বড় না হয়ে যায় সেদিকে আমাদের লক্ষ্য রাখতে হয়। আর এই TinyPNG নামক টুলসটি ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি png ফাইলকে প্রায় ৭০% পর্যন্ত কমিয়ে ফেলতে পারবেন এবং এর কোয়ালিটিও মানসন্মত থাকবে।
Tool টি ব্যবহারের জন্য ভিজিট করুন:

টুলস নাম্বার (৬): Twitter Bootstrap: Responsive website তৈরি করতে সহায়ক একটি অসাধারন টুলস হচ্ছে Twitter Bootstrap। এটি ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি খুবই অল্প সময়ের মধ্যে একটি responsive website তৈরি করতে পারবেন। তাছাড়া এখানে আপনি একাধিক উদাহরণ পাবেন যা আপনাকে আপনার ওয়েবসাইট তৈরিতে দারুন ভাবে সহযোগিতা করবে।
Tool টি ব্যবহারের জন্য ভিজিট করুন:

টুলস নাম্বার (৭): Firebug: আর একটি জনপ্রিয় ডেভেলোপিং টুলস হচ্ছে Firebug। এটি মূলত Mozilla Firefox এর একটি extension। এর মধ্যে রয়েছে built-in JavaScript debugger যা কিনা ওেয়েবপেজ ডেভেলপারদেরকে ধাপে ধাপে script লিখা এবং লিখিত script গুলোর ভুল ধরিয়ে দিতে সাহায্য করে থাকে।
Tool টি ব্যবহারের জন্য ভিজিট করুন:

টুলস নাম্বার (৮): Clean AJAX: এটিও একটি জনপ্রিয় ডেভেলোপিং টুলস এবং এটি মূলত JavaScript-based সফটওয়্যার যা বিভিন্ন ধরনের যেমন: .NET, PHP, RoR এর কোড কমাতে এবং এদের performance বাড়াতে সহযোগিতা করে ।
Tool টি ব্যবহারের জন্য ভিজিট করুন:

টুলস নাম্বার (৯): Zen-Coding: Advance Level এর Developer দের জন্য এটি মূলত Not Pad++ এর Plugin। এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই ১ ঘন্টার একটি কোড প্রায় ১০ থেকে ১৫ মিনিট সময় ব্যয় করেই করতে পারবেন ।
প্লাগ ইন্সটি ব্যবহারের জন্য ভিজিট করুন:
তাছাড়া আপনি যদি এই প্লাগ ইন্সটি ব্যবহারের নিয়ম জানতে চান তাহলে আপনি ভিজিট করতে পারেন নিচের লিংকটি।

টুলস নাম্বার (১০): LastPass: আপনার পাসওয়ার্ড গুলোকে নিরাপদে সংরক্ষণ করে রাখার জন্য একটি জনপ্রিয় সাইট হচ্ছে LastPass। এটি প্রায় শত ভাগ নিরাপত্তার সাথে আপনার পাসওয়ার্ড গুলোকে নিরাপদে সংরক্ষন করবে। 
Tool টি ব্যবহারের জন্য ভিজিট করুন:

সকলকে সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। আশাকরি শেয়ারকৃত টুলস গুলো ব্যবহার করে উপকৃত হবেন এবং আপনাদের কাজের গতি আরো বৃদ্ধি পাবে।